টাঙ্গাইলের সখিপুরে আ.লীগ দোসরদের সীমাহীন দুর্নীতি আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে তথ্য গোপন করে পোষ্য কোটায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পতিত আ.লীগ সরকারের সময় এসব সহকারী শিক্ষকদের তথ্য যাচাই-বাচাই করার জন্য মোটা অংকের আর্থিক লেনদেন করে তৎকালীন শিক্ষা অফিসার মো.রাফিউল ইসলাম, শিক্ষক নেতা প্রধান শিক্ষক ইব্রাহীম খলিলের মাধ্যমে তথ্য গোপন করে পোষ্য কোটায় সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রদান করা যেতে পারে এ মর্মে প্রত্যয়ন পত্র দিয়েছেন।
নিয়োগ পাওয়া ওইসব শিক্ষক কেউই পোষ্য কোটায় পড়েন না এবং সকলেরই বিবাহ হয়েছে ও বাচ্চা রয়েছে। তথ্য গোপন করে পোষ্য কোটায় নিয়োগ পাওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকরা হলেন-উপজেলার কচুয়া নিশ্চিন্তপুর গ্রামের নুসরাত জাহান এলি পিতা ওয়াজেদ আলী মাতা মমতা বেগম রোল নং ২৩১৮৭৪৮ মেধা তালিকায় ৭৯,গড়বাড়ি এলাকার শাহনাজ আক্তার পিতা আব্দুস সামাদ,মাতা শাহীনা বেগম রোল নং২৩১৮৫৯৬ মেধাতালিকায় ৭০,হামিদপুর এলাকার দুই ভাইবোন যথাক্রমে মাখছুদুর রহমান বায়েজীদ ও সোনিয়া পিতা ওছমান গনি মাতা মোর্শেদা রোল নং ,মেধা তালিকা যথাক্রমে ২৩২৬২৬০,২৩১৪৩৬৪,৭৬ ও ৭৭।
এ বিষয়ে তৎকালীন উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো.রাফিউল ইসলাম মুঠোফোনে বলেন,সহকারী শিক্ষা অফিসারদের মাধ্যমে নিয়ম নীতি মেনেই ওইসব শিক্ষকদের পোষ্য হিসাবে প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট সুষ্ঠু,নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন সহকারী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ বঞ্চিত প্রার্থীরা।